পৃথিবীতে প্রতিটি প্রাণীর প্রধান ধর্ম গতিশীলতা। তা সে যে কোন কারনেই হোক, কখনো বাঁচার তাগিদে বা কোন সময় নিজের ইচ্ছেতেই তারা জীবনযাত্রায় পরিবেশের পরিবর্তন করে থাকে। এই পথ চলার সূচনা ঘটেছিল অ্যামিবা থেকে যা এখনো পর্যন্ত ক্রমবর্ধমান শীল। বিশেষত, এই ধর্ম অধিক পরিমাণে দেখা যায় পাখিদের মধ্যে। শুধুমাত্র বাঁচার তাগিদে র্টান, আলবাট্রাস, পাফিন ইত্যাদি পাখিরা দীর্ঘ পথ অতিক্রম করে উড়ে যায় এক দেশ থেকে অন্য দেশে এছাড়া লাল কাঁকড়া ও বিভিন্ন কীটপতঙ্গ জীবনযাত্রাতেও এই প্রকার পথ চলা লক্ষ্য করা যায়।
এই পথ চলার সবথেকে উৎকৃষ্ট উদাহরণ স্বরূপ বলা যায় বর্তমানে মানব সভ্যতা। একসময় আদিম মানব তার এই পথ চলা শুরু করেছিল শুধুমাত্র বেঁচে থাকার তাগিদে, আজ তাদের এই পথ চলা পৃথিবীর মাটি ছেড়ে এগিয়ে গেছে চাঁদ ও মঙ্গল গ্রহের দিকে । আদিমতা থেকে আধুনিকতা মানব সম্প্রদায়কে এনে দিয়েছে এই পথ চলা। সামনের দিকের আকর্ষনেই মানুষ একদিন পথ চলে ছুয়ে ছিল মাউন্ট এভারেস্টের চূড়া। এই চলাই প্রতিটি জীবকে দিয়েছে বেঁচে থাকার উদ্দীপনা। বার বার নতুন কিছুর আবিষ্কারের নেশার জন্য প্রতিটি জীব এগিয়ে গেছে অনবরত সামনের দিকে যা মূলত সীমাহীন।
তাই এই পথ চলা জীবজগতের কোনদিনও শেষ হবে না , অন্যভাবে বলতে গেলে আসলে পথচলা অনিয়ন্ত্রিত এবং অসমাপ্ত।
এই পথ চলার সবথেকে উৎকৃষ্ট উদাহরণ স্বরূপ বলা যায় বর্তমানে মানব সভ্যতা। একসময় আদিম মানব তার এই পথ চলা শুরু করেছিল শুধুমাত্র বেঁচে থাকার তাগিদে, আজ তাদের এই পথ চলা পৃথিবীর মাটি ছেড়ে এগিয়ে গেছে চাঁদ ও মঙ্গল গ্রহের দিকে । আদিমতা থেকে আধুনিকতা মানব সম্প্রদায়কে এনে দিয়েছে এই পথ চলা। সামনের দিকের আকর্ষনেই মানুষ একদিন পথ চলে ছুয়ে ছিল মাউন্ট এভারেস্টের চূড়া। এই চলাই প্রতিটি জীবকে দিয়েছে বেঁচে থাকার উদ্দীপনা। বার বার নতুন কিছুর আবিষ্কারের নেশার জন্য প্রতিটি জীব এগিয়ে গেছে অনবরত সামনের দিকে যা মূলত সীমাহীন।
তাই এই পথ চলা জীবজগতের কোনদিনও শেষ হবে না , অন্যভাবে বলতে গেলে আসলে পথচলা অনিয়ন্ত্রিত এবং অসমাপ্ত।
No comments:
Post a Comment